ঘরে বসে এই ১০টি কাজ করে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে
ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে এই কথাটি শুনতে অনেক আশ্চর্য লাগে তাই না। কিভাবে ঘরে বসে থেকেই এত টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করা সম্ভব? আপনি যদি এই সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমি আপনাকে জানাবো। আমি আপনাকে এমন ১০টি কাজ সম্পর্কে বলবো যার দ্বারা আপনি ঘরে বসে থেকেই প্রতিমাসে ১৫০০০-২০০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কিন্তু এতে আপনাকে খুবই ধৈর্য এবং মনোযোগী হতে হবে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে আলোচনা করব ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে এবং আরো অনেক আয় সম্পর্কিত তথ্য জানাবো। তাই চলুন বেশি দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের আলোচনা।
পেইজ সূচিপত্রঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে
- ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে এই ১০টি কাজ করে
- ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করুন খুব সহজে এই কাজগুলো করে
- ঘরে বসে মোবাইলে আয় করুন ৫টি কাজ করে ২০২৪
- নারীদের জন্য ঘরে বসে কাজ ৫টি আসলেই সোজা ২০২৪
- শেষ কথাঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে
ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে এই ১০টি কাজ করে
ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে। এই স্বপ্ন যদি আপনিও মনের মধ্যে লালন করেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এখানেই আমরা কিভাবে প্রতি মাসে এত পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েন।
তাহলে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন ও জানতে পারবেন এবং কাজ করে স্বাবলম্বী হতে পারবেন তাও আবার ঘরে বসে থেকে। এরকম প্রচুর কাজ রয়েছে তবে এখানে আমি ১০টি কাজ সম্পর্কে বলবো। আসুন আমরা এই ১০টি কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার আগে এক নজরে সে কাজগুলো দেখে নিই।
এক নজরে ১০টি কাজঃ
- ফ্রিল্যান্সিং করে
- ব্লগিং করে
- গেমিং ভিডিও বানিয়ে
- অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করার মাধ্যমে
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
- অনলাইন টিউটরিং করার মাধ্যমে
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করার মাধ্যমে
- ট্রান্সলেশন জব করে
- ফেসবুক পেজ থেকে
- SEO করে
উপরে আমরা ১০টি কাজ সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা এই ১০টি কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো। চলুন বিস্তারিত জেনে নিই এই কাজগুলো করে কিভাবে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করা যায়ঃ
ফ্রিল্যান্সিং করেঃ ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে আয় করা যায় সে সম্পর্কে একটি সাধারণ ধারণা রাখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ খোঁজা লাগবে। আর সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজগুলো হলো ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং।
তাই আপনি যদি এই কাজগুলো যেকোনো একটি কাজ সম্পর্কে বিভিন্ন কোর্স করে দক্ষতা অর্জন করেন এবং সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজের আবেদন করেন তাহলে আশা করা যায় আপনি বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে কাজ পাবেন এবং সেই কাজগুলো করে ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে।
তবে আপনাকে খুবই ভালোভাবে মনে রাখতে হবে যে মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে খুবই ধৈর্য ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে এবং নিয়মিত কাজ চালিয়ে যেতে হবে। প্রথম দিকে আপনার মনে হতে পারে আয় কম হচ্ছে।
কিন্তু আপনি সময় নিন এবং অভিজ্ঞতা বাড়ান তাহলে দেখবেন সময়ের সাথে সাথে অভিজ্ঞতার বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার আয়ের পরিমাণও বাড়বে। তাই ধৈর্য ধরুন এবং আপনার কাজে দৃঢ় থাকুন। তাহলে আশা করা যায় আপনি মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে সফলতার মুখ দেখতে পারবেন।
ব্লগিং করেঃ ব্লগিং একটি খুবই সহজ বিষয় যদি আপনি জানেন আর যদি না জানেন তাহলে এটি খুবই কঠিন। তাই আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ব্লগিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায়। ব্লগিং করা মূলত কনটেন্ট রাইটিং করা অর্থাৎ আপনি বাংলাতে কনটেন্ট লিখে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে বা অন্য কারো ওয়েবসাইটে পাবলিশ করার মাধ্যমে ইনকাম করা।
আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থাকে তাহলে আপনি সেখানে ছাড়তে পারেন এবং পরবর্তীতে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে অ্যাড দেখিয়ে ইনকাম করতে পারেন। আর যদি আপনার নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট না থাকে তাহলে আপনি সে ক্ষেত্রে অন্য কোন ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট রাইটার হিসেবে জব করতে পারেন
অর্থাৎ আপনি তাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট শব্দের বাংলা কন্টেন্ট লিখে দিবেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি ব্লগিং করতে চান তাহলে আপনার উচিত হবে অনলাইনে বা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেন্টারে গিয়ে বাংলা কন্টেন রাইটিং এর উপর কোর্স করে নেওয়া এবং তারপরে নিজস্ব ওয়েবসাইট দিয়ে ব্লগিং করলে খুবই ভালো হয়।
আরো পড়ুনঃ বসে বসে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান দেরি কিসের চলুন শুরু করি
এতে আপনার দীর্ঘস্থায়ী ইনকামের পথ হয় এবং আপনি যদি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে কনটেন্ট লিখে প্রতিদিন পাবলিশ করতে পারেন এবং তার মাধ্যমে গুগল এডসেন্স নিতে পারেন তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে। এবং এই টাকার পরিমাণ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
গেমিং ভিডিও বানিয়েঃ আপনি হয়তো ভাবছেন কিভাবে গেমিং ভিডিও বানিয়ে আবার মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। এমনকি আপনি গেম খেলার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি যেখানে বিভিন্ন গেম খেলে সারাদিনের সময় নষ্ট করছেন সেখানে অন্যান্য বাচ্চারা গেম খেলে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে।
আপনি কি তার খবর রাখছেন? আপনি যদি গেমিং ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে একজন ভালো গেমার হতে হবে এবং আপনি আপনার গেমের লাইভ স্ট্রিমিং বিভিন্ন প্লাটফর্ম যেমনঃটুইচ বা ইউটিউবে দেখাতে পারেন।
এখন আপনার লাইফ স্ট্রিমিং যদি বেশি মানুষ ভিউ করে তাহলে আপনার একটি পপুলারিটি বৃদ্ধি পেল। এখন বিভিন্ন কোম্পানির কাছে আপনি স্পন্সরশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন অথবা বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে স্পন্সরশিপের জন্য রিকোয়েস্ট করবে। তখন আপনি সেখান থেকে হিউজ পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করার মাধ্যমেঃ অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট খুবই ডিমান্ড ফুল কাজ। আপনি যদি অ্যাপ ডেভলপমেন্ট শিখতে পারেন এবং এক্ষেত্রে দক্ষ হতে পারেন তাহলে এটি একটি লাইফ টাইম আয় এর জন্য খুবই উপযোগী। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সাথে সাথে অ্যাপ এর ব্যবহারও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
বর্তমানে গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোর মিলে ৬.৬৩ মিলিয়ন এর বেশি অ্যাপ রয়েছে। তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়তেই আছে। আর যদি আপনি জানতে চান অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের বাজার কেমন তাহলে বর্তমানে ২০৬.৮৫ বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে।
এমনকি আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য কাজ করতে পারেন প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। আর আপনি যদি চান যে আপনি স্বনির্ভর কাজ করবেন তাহলে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করুন।
তারপরে মানুষ যে সকল অ্যাপ বেশি ব্যবহার করে বা যেগুলো অনেক বেশি মানুষের প্রয়োজন সেই সম্পর্কিত একটি অ্যাপ তৈরি করুন এবং সেই অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপ স্টোরি ছাড়ুন এবং সেখান থেকে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে ইনকাম করুন। তাহলে আপনার উচিত হবে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কাজ শিখুন এবং ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার পূর্বে আমাদের জানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা কি। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত সহজ করে বলতে গেলে বলা যায় আপনি কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হলেন এবং আপনি সেই প্রতিষ্ঠানের কোন প্রোডাক্ট বা সেবা, কোর্স বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে
যেমনঃ আপনার ফেসবুক পেজ থাকতে পারে, ইউটিউব চ্যানেল অথবা ব্লগিং ওয়েবসাইটে অ্যাড করলেন এবং মানুষ আপনার পেইজে ভিউ করার পর সেই অ্যাড দেখে সে এড এ ক্লিক করে প্রোডাক্ট বা সেবা কিনলো। তাহলে আপনি সেই প্রোডাক্ট বা সেবা কেনার জন্য একটি কমিশন পাবেন। সেই প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে যার সাথে আপনি চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন।
এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে বা এমন ব্লগিং ওয়েবসাইট থাকতে হবে যেখানে আপনার ভিজিটর এসে ভিউ করে। তবেই আপনি কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অ্যাফিলিয়েট লিংক নিতে পারবেন এবং তার মাধ্যমে কমিশন অর্জন করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে খুবই ধর্য্য ধরতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হবে। তাহলে আশা করা যায় আপনি সফল হবেন।
অনলাইন টিউটরিং করার মাধ্যমেঃ অনলাইন টিউটরিং বলতে মূলত বুঝায় আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ বা আপনার যদি কোন বিষয়ে অভিজ্ঞতা নাও থাকে তাহলে আপনি সে বিষয়ে একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিলে এবং সেই বিষয় সম্পর্কে কোর্স আকারে ভিডিও তৈরি করলেন এবং সেই ভিডিওটি আপনি বিভিন্ন টিউটরিং প্ল্যাটফর্ম
যেমন tutor.com,Vipkid এই প্লাটফর্ম গুলিতে ছাড়লেন এবং সেই কোর্সের জন্য একটি মূল্য নির্ধারণ করলেন। এখন সেই পোস্টটি আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে মার্কেটিং করলেন। এখন কোন ছাত্র-ছাত্রী যদি আপনার সেই সেবাটি ক্রয় করে তাহলে আপনি সেখান থেকে উপার্জন করতে পারবেন। এই পদ্ধতি ব্যবহার করেও আপনি প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ এই ৫টি কাজ করে বসে বসে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করুন ২০২৪
তবে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে কোর্স বানানোর সময় এমনভাবে কোর্সটি বানাতে হবে যাতে শিক্ষার্থীরা সন্তুষ্ট হয় এবং ভালো রিভিউ দেয় এবং ভালোভাবে মার্কেটিং করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে তবে আপনি সফলকাম হবেন আশা করা যায়।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করেঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে যে সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মানুষজন বেশি যায় সে সকল প্লাটফর্মে আপনি আপনার কোন প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করা যেমন facebook, instagram, twitter, linkdin আপনি সে সকল প্লাটফর্মে এমন এমন ধরনের কনটেন্ট বা সেবা তৈরি করুন যেই সেবা বা প্রোডাক্ট মানুষ নিতে বেশি আগ্রহী।
এবার আপনি সেই কনটেন্ট এবং সেবার জন্য ভালোভাবে মার্কেটিং করুন এবং আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল বা পেজে ফলোয়ার বৃদ্ধি করুন এবং নিয়মিত পোস্ট করুন। তাহলে দেখবেন আপনি প্রতিমাসে ভালো পরিমাণের ইনকাম করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে। প্রথম কয়েকদিন দেখে হাল ছেড়ে দিলে হবে না। যে কাজেই করো না কেন সময় দিলেই সফলতা আসবে আশা করা যায়।
ট্রান্সলেশন জব করেঃ ট্রান্সলেশন জব আবার কি। এ সম্পর্কে যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ট্রান্সলেশন জব টা কি। ট্রান্সলেশন জব মূলত আপনাকে বিভিন্ন ভাষার উপর জ্ঞান রাখতে হবে এবং আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ভাষা দিবে আপনি তাকে অন্য একটি ভাষাতে ট্রান্সলেট করে দিবেন অর্থাৎ অনুবাদ করে দেবেন এর মাধ্যমেই আপনি ইনকাম করতে পারেন।
অনেক সময় ট্রান্সলেশন বিভিন্ন এজেন্সি গুলো নতুন ট্রান্সলেটরদের কাজের জন্য সুযোগ দিয়ে থাকে। এখন আপনি যদি বিশেষ কোনো ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন যেমন মেডিকেল বা লিগেল ট্রান্সলেশন তাহলে সেই ধরনের কাজের জন্য আলাদা ধরনের বেশি চাহিদা থেকে থাকে।
তাছাড়া সাধারণত ট্রান্সলেশন জবের জন্য আপনাকে প্রথমে ট্রান্সলেশন কোর্সে জয়েন হয়ে সে সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করে নেওয়া ভালো হবে। আপনি তো আছেন জবের জন্য বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও খুঁজতে পারেন সেখানে ট্রান্সলেটরদের খুবই ডিমান্ড থাকে অথবা আপনি চাইলেও bdjobs.com এবং লিংকটি গিয়ে নিয়মিত চাকরির বিজ্ঞাপন দেখতে পারেন এবং আপনার পছন্দমত চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন।
ফেসবুক পেজ থেকেঃ ফেসবুক পেজ থেকে বিভিন্ন উপায়ে ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে ঘরে বসে আয় করুন। আপনাকে প্রথমে ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করতে হবে এবং সেই পেজে ফলোয়ার এর সংখ্যা বাড়াতে হবে। আপনাকে এমন এমন পোস্ট করতে হবে যার দ্বারা আপনার ফেসবুকের লাইক এবং ফলোয়ারকারী সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
এখন আপনি চাইলে সেই পেজ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন। আবার ফেসবুকে, বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কনটেন্ট শেয়ার করে ইনকাম করতে পারেন। কোন কোম্পানির সাথে চুক্তি করলেন যে আপনি আপনার ফেসবুকে তাদের কন্টেন্টের পোস্ট করবেন এবং তার জন্য তারা আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেবে।
অথবা আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় করে ইনকাম করতে পারেন। এটা অনেকটা bikroy.com এর মতন হবে। অথবা আপনি চাইলে ফেসবুক পেজের ফলোয়ার সংখ্যা নির্দিষ্ট পরিমাণ আনার পর ফেসবুক পেজটাই বিক্রি করে একটি ভালো পরিমাণের অ্যামাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ টাকা ইনকাম করার সহজ ৫টি উপায় বাংলাদেশে কোনগুলো দেখুন
SEO করে: SEO করে আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি SEO করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে SEO এর উপর বিভিন্ন কোর্স করে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তারপরে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলিতে রেজিস্টার করবেন এবং সেগুলোতে বিভিন্ন কাজ খুঁজতে পারেন।
অথবা আপনি নিজেই একটি প্রোফাইল তৈরি করে সেখানে আপনার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করবেন এবং আপনার কাজের রেট নির্ধারণ করে দেবেন। এখন যদি বিভিন্ন বায়ার আপনার প্রোফাইল দেখে সন্তুষ্ট হয়ে থাকলে আপনাকে কাজ দিতে পারে অথবা আপনি বিভিন্ন SEO কমিউনিটিতে যোগ দিতে পারেন এবং অফলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য এসছে ওপরে ইনকাম করতে পারেন।
আপনি যদি সঠিক পদ্ধতিতে ধৈর্য সহকারে দক্ষতা সহকারে যদি SEO এর উপরে সময় দিন তাহলে আপনি ভবিষ্যতে ১৫ থেকে ২০ হাজারের চেয়েও অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে ধৈর্য ছাড়া কোন কাজের সফলতা আসে না।
ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করুন খুব সহজে এই কাজগুলো করে
ঘরে বসে হাতে লিখে আয় করতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আমরা আজকে আপনাকে কিভাবে হাতে লিখে ঘরে বসে থেকেই ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন সেই সম্পর্কে কিছু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করব। বর্তমানে ঘরে বসে খুব সহজে ইনকাম করার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হাতে লিখে টাকা আয় করা অর্থাৎ বাংলাতে কনটেন্ট লেখা। আপনি নিচে দেওয়া কাজগুলো করে হাতে লিখে ইনকাম করতে পারেন।
কাজগুলো হলোঃ
কনটেন্ট রাইটার হিসেবে জব করেঃ এর মানে হলো আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাতে কনটেন্ট লিখে দিবেন আর তারা আপনাকে সেই নির্দিষ্ট সংখ্যক শব্দের কনটেন্ট লিখে দেওয়ার জন্য অর্থ প্রদান করবে। অনেক ব্লগার ওয়েবসাইট রয়েছে যারা বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটার এর খোঁজ করে থাকে। তাদের কাছে আপনি কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে জব করতে পারেন
এবং তার বিনিময়ে মাসিক বেতন নিতে পারেন। এরকম কনটেন্ট রাইটারের জব পাওয়া যায় ওয়েবসাইট হলো অর্ডিনারি আইটি। আপনি সেই প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার টাকা বেতনে বাংলা কনটেন্ট রাইটার হিসেবে জব করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসঃ আপনি চাইলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে জব করতে পারেন। সেখানে জবের অনেক জায়গা রয়েছে এর জন্য আপনাকে প্ল্যাটফর্ম গুলোতে রেজিস্টার করতে হবে সেখানে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে এবং সেই প্রোফাইলে আপনি আপনার কাজের রেট এবং বৈশিষ্ট্য তুলে ধরবেন।
এখন কোন বায়ার যদি আপনার প্রোফাইল দেখে রেটের সাথে মিলে তাহলে আপনাকে কাজ দেবে আর আপনি সেই কাজ করার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন। অথবা আপনি চাইলে আপনি নিজেই কনটেন্ট লিখে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করতে পারবেন নির্দিষ্ট দাম দিয়ে।
ব্লগিং করেঃ হাতে লিখে ঘরে বসে আয় করা আরেকটি পদ্ধতি হলো নিজের ওয়েবসাইটেই নিজে বাংলা কনটেন্ট লিখে পাবলিশ করা। আপনি যদি নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করার কোর্স করে ওয়েবসাইট তৈরি করেন এবং সেখানে প্রতিনিয়ত বাংলা কনটেন্ট লিখে পাবলিশ করেন তাহলে এর দাঁড়াও আপনি ইনকাম করতে পারবেন।এর জন্য আপনার পেজ নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষ ভিসিট করা লাগবে এবং তারপর আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে এড দেখে ইনকাম করতে পারবেন।
এই সকল কাজ করে আপনি খুব সহজেই বাংলা কনটেন্ট লিখে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারেন। আমরা সকলেই তো বাংলা ভাষাভাষী মানুষ আমরা আমাদের নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারি অথবা কারো কাছ থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে সুন্দর করে কনটেন্ট লিখে কমপ্লিট করতে পারি।
প্রথম প্রথম এটি আপনার কাছে অনেক কঠিন মনে হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করেই যেতে হবে এবং তা প্রতিনিয়ত করতে হবে। ধৈর্য ছাড়া কোন কাজেই সফল হওয়া যায় না। যেই কাজেই করুন না কেন আপনাকে সেই কাজে ধৈর্য সহকারে লেগে থাকতে হবে।
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করুন ৫টি কাজ করে ২০২৪
ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে চান। তাহলে আপনি সঠিক পোস্টে এসেছেন আজকে আমি আপনাকে এই আর্টিকেলে কিভাবে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে পারবেন তা সম্পর্কে জানাবো। এখানে আমি ৫টি উপায় সম্পর্কে বলবো যার দ্বারা আপনি মোবাইলে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
৫টি কাজ হলোঃ
- বিভিন্ন মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট থেকে আয়
- বিভিন্ন অ্যাপস এর মাধ্যমে
- বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আয়
- অনলাইনে গেম খেল আয়
- ফেসবুক মার্কেটিং করে আয়
এখন এই কাজগুলো সম্পর্কে কিছু ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। আসুন এই কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
বিভিন্ন মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট থেকে আয়ঃ আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে বিভিন্ন মাইক্রো ওয়ার্ক সাইটগুলোতে প্রবেশ করে সেখান থেকে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। সেখানে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেমনঃ facebook এ লাইক করা, ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করা, ভিডিও দেখা ইত্যাদি।
বিভিন্ন অ্যাপস এর মাধ্যমেঃ গুগল প্লে স্টোরে এমন অনেক অ্যাপস পাবেন যেমনঃ Groww, RozDhan ইত্যাদি অ্যাপ যার দ্বারা আপনি বিভিন্ন কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। সে সকল অ্যাপসে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেমনঃ সার্ভে পূরণ করা, পিটিসি অ্যাড ক্লিক করা এবং ওয়েবসাইট ভিজিট করা ইত্যাদি। এসকল কাজ করে আপনি খুব সহজে মোবাইল থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এগুলো খুব কম কম ইনকাম দেয় আপনাকে এর জন্য ধৈর্য ধরতে হবে।
বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আয়ঃ অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে যেমন Swagbucks, InboxDollars ইত্যাদি সাইটগুলো আপনাকে কিছু কাজ করতে দেয় যেমনঃ অ্যাড দেখা, ওয়েবসাইট ভিজিট করা, সার্ভে পূরণ করা ইত্যাদি কাজ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে এবং নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার সেরা ৮টি apps । দৈনিক ৪০০ ৫০০ টাকা ইনকাম
অনলাইনে গেম খেলে আয়ঃ আপনি মোবাইলে বিভিন্ন গেম খেলে ইনকাম করতে পারবেন। এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে যারা আপনাকে গেম খেলে ইনকাম করার সুযোগ দেয়। তবে এগুলোর মাধ্যমে আপনি খুবই কম পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তবে বিশ্বস্ত কিন্তু এর জন্য আপনাকে প্রচুর ধৈর্য এবং শ্রম দিতে হবে।
ফেসবুক মার্কেটিং করেঃ আপনি হয়তো বা ভাবছেন ফেসবুকে মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়। কিন্তু আপনি এখানে ফেসবুকে Reels দেখে শুধু শুধু সময় পার করছেন। ফেসবুক মার্কেটিং খুবই বড় একটি সেক্টর। আপনি এই সেক্টরের বিভিন্ন দক্ষতা অর্জন করে, মার্কেটিং পলিসি ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্র আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং নিয়মিত কাজ করে যেতে হবে।
নারীদের জন্য ঘরে বসে কাজ ৫টি আসলেই সোজা ২০২৪
নারীদের ঘরে বসে কাজ সম্পর্কে যদি জানতে চান। তাহলে ভালোভাবে আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে ভালোভাবে জানতে পারবেন কিভাবে নারীরা ঘরে বসে থেকে ইনকাম করতে পারে। যেহেতু নারীরা বাইরে যেতে পারেন না ঘরে অনেক ব্যস্ত সময় পার করেন এবং চাচ্ছেন তার পাশাপাশি কিছু টাকা উপার্জন করতে তাহলে এখানে আমি আপনাকে কিছু উপায় যার দ্বারা আপনি ঘরে বসে থেকে কাজ করতে পারবেন।
উপায় গুলো হলোঃ
- হস্তশিল্প বিক্রি করে
- ব্লগিং করে
- সেলাইয়ের কাজ করি
- বিভিন্ন পিঠা বিক্রি করে
- ওয়েব ডিজাইন করে
এখন এই কাজগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব আসুন জেনে নিই।
হস্তশিল্প বিক্রি করেঃ আজকাল গ্রামের মেয়েরা অনেক হাতে তৈরি কাজ করতে জানে যেমন আপনি কুলা বানাতে পারেন ঝাঁকা বাড়াতে পারেন বাসের কঞ্চি দিয়ে অনেক আসবাবপত্র তৈরি করতে পারেন টুল তৈরি করতে পারেন ইত্যাদি অনেক এলাকার গ্রামের মেয়েরা অনেক কিছু তৈরি করতে পারে অনলাইন স্টোর ি বিক্রি করতে পারেন অথবা বিভিন্ন অফলাইন বাজারও বিক্রি করতে পারে আবার নিজস্ব একটি ওয়েবসাইটেও বিক্রি করতে পারেন বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বলেন অর্থাৎ আপনার যদি একটি ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে আপনি সেখানে মার্কেটিং করে বিক্রি করতে পারেন আপনাকে ঘরের বাইরে যেতে হলো না আর আপনি ইনকাম করতে পারলে
ব্লগিং করেঃ যেহেতু মেয়েরা বাড়িতে খালি বসে থাকেন সে খালি সময়টুকুতে আপনি নিজের অভিজ্ঞতা বাংলাতে আর্টিকেল আকারে লিখে পাবলিশ করতে পারে পরবর্তীতে তিন ঘন্টার ভিতরেও আপনি লিখতে পারবেন তবে এর জন্য আপনাকে প্রথমে কোর্স করে নেওয়া ভালো হবে তাহলে আপনি একটি ভাল মানের আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন
সেলাইয়ের কাজ করেঃ আজকাল গ্রামের মেয়েরা ছেলের কাজ তার মায়ের কাছ থেকে শিখে যদি আপনি ছেলের কাজ জেনে থাকেন তাহলে বিভিন্ন পোশাক সেলাই করে আপনি বাহিরে বিক্রি করতে পারেন যারা ছেলের কাজ জানে না তাদেরকে সেলাই শিখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন বা তাদের কোন পোশাক বানিয়ে দিও ইনকাম করতে পারবে এটা আপনার উপর আপনি কোন পদ্ধতিতে ব্যবহার করে ছেলের মাধ্যমে ইনকাম করবেন।
বিভিন্ন পিঠা বিক্রি করেঃ অনেক এলাকার মানুষ রয়েছে যারা পিঠা বানাতে প্রচুর ভালোবাসে বিশেষ করে টাঙ্গাইল এলাকার মানুষের া তারা শীতকালে গরমকালে যে কালই বলেন না কেন তারা প্রচুর ডিজাইনের পিঠা বানাতে পারে আপনি যদি এরকম বিভিন্ন নতুন নতুন ইউনিক ডিজাইনের পিঠা বানাতে পারেন তাহলে আপনি এটি অনলাইন বিভিন্ন সবে বার্তা নিজস্ব যদি কোন ওয়েবসাইট থাকে বা আপনার যদি কোন ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে আপনি সেখানে এর মার্কেটিং করে বিক্রি করতে পারেন এমনকি আপনি বাজারেও বিক্রি করতে পারেন
ওয়েব ডিজাইন করেঃ ওয়েব ডিজাইন করে যদি আপনি ইনকাম করতে চান তাহলে এর জন্য আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স ফ্রিতে পাওয়া যায় সেগুলো করে যদি ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে ওয়েব ডিজাইনিং কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন এই কাজ করে ইনকাম করার জন্য আপনাকে যথেষ্ট ধৈর্য ও কঠোর শ্রম দিতে হবে তবে যেহেতু আপনি সারাজীবন ঘরেই আছেন তাহলে অল্প অল্প করে সময় বের করে শিখুন এবং চেষ্টা করতেই থাকে আশা করা যায় একদিন না একদিন আপনি সফল হবে
শেষ কথাঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে
প্রাণপ্রিয় পাঠক মন্ডলী!! আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপনি প্রচুর উপকার লাভ করেছেন এবং যা জানতে এসেছেন তা জানতে পেরেছেন। এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আমরা পুরো আর্টিকেল জুড়ে ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে এবং ঘরে বসে মোবাইলে আয় করুন
এবং নারীদের ঘরে বসে কাজ ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এ সকল বিষয় সম্পর্কে জানার পর যদি আপনার কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে আমাদেরকে নিচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা আপনার মূল্যবান কমেন্টের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা পুরো আর্টিকেল জুড়ে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
যদি এই আর্টিকেলে আপনি কোন ভুল পেয়ে থাকেন তাহলে আমাদেরকে সাথে সাথে জানাবেন। আমরা এ আর্টিকেলটি পরবর্তীতে সংশোধন করার চেষ্টা করব। এই আর্টিকেলটি পড়ার পর যদি মনে হয় আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং অন্যদেরকেও উপকৃত করতে চান তাহলে আপনার বিভিন্ন বন্ধু-বান্ধবের নিকট এই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।
যাতে তারা আর্টিকেলটি পড়ার পর মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে কিভাবে আয় করা যায় সে সম্পর্কে জানতে পারে এবং তাদের ইনকামের পথচলা শুরু করতে পারে। এটাই আমাদের কাম্য।
নবান্ন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url